কান্না পিক
কান্না পিক
কান্না পিক প্রতিটি মানুষের জীবনে তার বাস্তব জীবন পরিচালনার ক্ষেত্রে বর্তমান সময়ে সর্বোচ্চ একজন যোদ্ধা হিসেবে অত্যন্ত সুকৌশলে জীবনযাপন পরিচালনার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সফলতা অর্জন করে থাকে সেই ব্যক্তির জীবনে নেমে আসে কখনো কোন সময় চরম অন্ধকার ঘনীভূত এক মুহূর্ত।
যে মুহূর্ত গুলি থেকে তার জীবনের সর্বোচ্চ কান্না নেমে আসে তার দুটি চোখের মনি থেকে। আর এই কান্না কে কেন্দ্র করে অনেক মানুষই এই পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিয়ে চলে যায়। তার
প্রধান কারণ, তার ধৈর্যের অভাব রয়েছে। আবার কেউ কান্না গুলিকে জীবনের সেরা অভিজ্ঞতা হিসেবে গ্রহণ করে সেখান থেকেই তাঁর জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আরো চ্যালেঞ্জ হিসেবে তৈরি করে এই সমাজ দেশ জাতির কাছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে প্রতিটি মুহূর্তে।
তাই জীবন যুদ্ধ পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রতিটি মানুষ কান্না করে থাকে আর সেই কান্না থেকেই তার সফলতার মূলমন্ত্র তৈরি হয়ে যায়। তাই আসুন সকল মান অভিমান ভুলে আমরা কান্না থেকেই আমাদের জীবনের সফলতা কৌশলগুলি অবলম্বন করে জীবনের সফলতা অর্জন করি।
মানুষ হিসেবে এই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করে থাকলে কান্না আপনার আসবে এটা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত একটি রহমতস্বরূপ বিশেষ গুণ। আপনাকে এখানে পজিটিভ দিক থেকে সকল সমস্যার সমাধান নিজেকে তৈরি করতে হবে।
এবং কেন আপনার জীবনে কষ্টের মুহূর্তগুলোতে এত দুঃখ কষ্ট আসে এবং সেখান থেকে পরিত্রাণের আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে আপনাকে।জীবনে হেরে যাওয়া মানুষের বিশেষ এক জরিপে প্রকাশ পায়,
তারা তাদের সমস্যার থেকে সমাধানের পথ খুঁজে পায় না এবং সর্ব প্রধান যে ভুলটি নিয়মিত করে থাকে তা হচ্ছে, ধৈর্য্য হারা হয়ে সমস্যার সমাধান দ্রুতগতিতে খুঁজে থাকা এবং সেখান থেকে বারবার ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসা।
তাই আসুন বাস্তব জীবন যুদ্ধ পরিচালনার ক্ষেত্রে কান্না করা পিক গুলি থেকে আমরা অনুভব করে থাকে যে, কখনোই কোন সময় বিপদগ্রস্ত মধ্যে দ্রুত সমস্যার সমাধান না খুঁজে, বরং ঠান্ডা মাথায় সমস্যা থেকে সমাধানের পথ বের করে নিয়ে কৌশলে আপনাকে সেখান থেকে সফলতার দিকে অগ্রসর হতে হবে। এটাই হচ্ছে পৃথিবীর সকল সার্থক মানুষগুলির চিরন্তন সত্য বাণী।
প্রিয় মানুষটিকে হারানোর ব্যাথায় কান্নার পিক
এখানে প্রিয় মানুষটি বলতে আপনার ভালোবাসার প্রিয় মানুষটি যদি কখনো আপনার কাছ থেকে চিরদিনের জন্য দূরে সরে চলে যায়। ঠিক সেই হারানো মুহূর্তগুলোতে আপনার জীবনে কষ্টের ভয়ঙ্কর সেইরূপ থেকে আপনার দুচোখ বেয়ে অবিরত বৃষ্টির মতো কান্নার বাস্তব চিত্র যেভাবে প্রকাশ পায়,
তা পৃথিবীর কোন মানুষ সত্যিকার অর্থে তা গ্রহণ করতে পারে না। তার কারণ কখনো কোন দিন কোন সময় একটি মানুষ তার ভালোবাসার প্রিয় মানুষটিকে হারাতে চায় না। বাস্তবে সে কখনো কল্পনাও করতে পারে না। তবে যদি কোনো কারণবশত তার ভালোবাসার প্রিয় মানুষটিকে হারাতে হয়।
তবে সেইসব মুহূর্ত গুলিতে পৃথিবীতে সর্বশ্রেষ্ঠ দুঃখী মানুষ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে, তার জীবনের কষ্টের যন্ত্রণার প্রতিটি মুহূর্ত প্রকাশ পায় তার দু চোখের কান্নার প্রতিচ্ছবি দেখে।
কিভাবে টুইটার একাউন্ট খুলতে হয়
পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষ কান্না করে থাকে
পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষ কান্না করে থাকে। অর্থাৎ মায়ের গর্ভ থেকে পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করার পরেই কান্না থেকে শুরু হওয়া একটি শিশুর জীবন। এবং তারপর থেকেই ধীরে ধীরে জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে তার বাস্তব জীবনের সকল চাওয়া পাওয়াকে কেন্দ্র করে কান্না করে থাকে। কখনো এতটাই বেশি কান্না করে থাকে যে, পৃথিবীতে তার চেয়ে দুঃখী মানুষ মনে হয় আর একজনও নেই।
কিন্তু আমরা যারা মানবজাতি এই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেছি সকলের জীবনে সুখ-দুঃখের সকল ঘটনাকে কেন্দ্র করে মানুষ হেসে থাকে এবং কান্না করে থাকে।হাসি-কান্নার এই জীবনে সকল ক্ষেত্রে সকল স্বপ্ন মানুষের কখনো পূরণ হয়না পূরণ না হওয়ার স্বপ্ন কে কেন্দ্র করে বাস্তব জীবনের সকল ঘাত প্রতিঘাত এর সাথে যুদ্ধ করে জীবন পরিচালনা করে থাকে।
সে ক্ষেত্রে কখনো দুঃখ পেয়ে থাকে, দুঃখ পাওয়া মুহূর্তগুলোতে সহজেই একজন মানুষের জীবনে নেমে আসে চরম হতাশা। সেখান থেকেই শুরু হয় কান্নার পর্ব। আবার যখন একটি মানুষের স্বপ্ন পূরণ হয়, বাস্তবে তার সকল চাওয়া পাওয়ায় পরিতৃপ্তি লাভ করে, তখন সে জীবনের সর্বোচ্চ আনন্দঘন মুহূর্ত গুলি তে হেসে থাকে প্রতিটি মুহূর্তে।
আমরা অনেক সময় বাস্তব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনুভব করে থাকি যে, এই পৃথিবীতে কখনই প্রতিটি মানুষ কান্না করে থাকে না, সেই ধারণাটা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ,দুঃখ কষ্টের মাপকাঠি কখনো অনুভব করে শেষ করা যায় না। পৃথিবীতে দুঃখ কষ্ট ছাড়া কোন মানুষ জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত প্রতিটি মুহূর্ত পার করতে পারে না। তাই সুখ দুঃখ নিয়েই হচ্ছে মানুষের জীবন।
যেখানে কান্না আছে, সেখানে হাসি আছে, যেখানে হাসি আছে, সেখানে কান্না আছে, এটাই হচ্ছে এই পৃথিবীর প্রকৃতির নিয়ম।তাই আপনারা যারা কান্না করা বাস্তব জীবনের পিক গুলি থেকে অনুভব করতে চান। তাদের জন্য আজকের এই আয়োজনে সকল সেরা পৃথিবীর মানুষগুলির বাস্তব জীবনের কান্নার প্রতিচ্ছবি উপস্থাপন করা হলো।
প্রতিদিন ১০০ টাকা আয়
কেন কান্না করে ?
এই পৃথিবীতে আমরা যখন ভূমিষ্ঠ হয়ে থাকি ঠিক তখন ওই মুহূর্তে ভূমিষ্ঠ হওয়ার সাথে সাথে নিষ্পাপ শিশু মুহূর্তের মধ্যেই সর্বপ্রথম কান্নার আওয়াজ শুনতে পাই। যে কান্না দিয়েই সর্বপ্রথম এই পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করে একজন মানুষ তার পরে তার জীবনের বাকি দিনগুলো পাড়ি দিতে গিয়ে সুখে-দুখে চাওয়া না পাওয়ার যখন কোন কিছু হারাতে হয় ঠিক ওই মুহূর্তে নিজের কষ্টগুলো যন্ত্রণাগুলো দূর করার জন্য মনের আঘাত সহ্য করতে না পেরে সব আবেগ অনুভূতি প্রকাশ করে মানুষ কান্না করে থাকে।
সেই কান্না হচ্ছে মানুষের হৃদয়ের কষ্টের যন্ত্রণার কান্না। যা মানুষের কষ্টের অনুভূতি ফোঁটাগুলো চোখ দিয়ে পানি বের হয়। এটাই হচ্ছে মানুষের কান্নার প্রধান কারণ। এছাড়া বাবা-মার শাসনে একজন সন্তান কান্না করে, বন্ধুবান্ধব প্রতারণা করলে খুবই কষ্টে কান্না চলে আসে , কলেজ লাইফে কেউ অপমান করলে সহ্য করতে না পেরে কান্না চলে আসে, পড়াশোনার জীবনে কোন শিক্ষক টিচার যদি তার ছাত্রকে অপমানজনক কথা এবং আঘাত করে থাকে সে ক্ষেত্রে কান্না চলে আসে, কান্না শব্দের অর্থ হচ্ছে, চোখের পানি, যে চোখের পানির রং একটি নির্ধারিত কিন্তু কষ্টের রং গুলির ভিন্নতা কতশত যা কখনোই কোন মানুষ বলে শেষ করতে পারবে না