ছোট মটরের দাম কত ২০২৩
ছোট মটরের দাম কত
ছোট মটরের দাম কত মটরের দাম কত ১৪,০০০, ৩৩,০০০ হাজার, ৩৬,০০০ হাজার ও ৪৭,০০০হাজার। নিচে আমি গাজী পাম্পের তিনঘরা মোটরের মডেল ও দাম তুলে ধরার চেষ্টা করেছি ছোট মটরের দাম কত । আপনারা কেনার পূর্বে অবশ্যই ভালোভাবে দাম যাচাই বাছাই করে নেবেন কেননা পণ্যের দাম প্রতিনিয়ত কম এবং বাড়ে।
গাজী ৩ ঘোড়া পাম্পের দাম কত
গাজী 3 ঘোড়া পাম্পের দাম ভিন্ন ভিন্ন রয়েছে আর তা ভিন্ন ভিন্ন মডেলের গাজী পাম্পের দাম ১৪,০০০, ৩৩,০০০ হাজার, ৩৬,০০০ হাজার ও ৪৭,০০০হাজার। নিচে আমি গাজী পাম্পের তিনঘরা মোটরের মডেল ও দাম তুলে ধরার চেষ্টা করেছি । আপনারা কেনার পূর্বে অবশ্যই ভালোভাবে দাম যাচাই বাছাই করে নেবেন কেননা পণ্যের দাম প্রতিনিয়ত কম এবং বাড়ে।
পানির পাম্প বা মটরে পানি প্রবেশ করলে করণীয়
পানির পাম্প বা মটরে পানি ঢুকে যাওয়া একটা কমন সমস্যা। আমরা যারা পানির পাম্প ব্যবহার করছি প্রায় এই সমস্যাই পড়ি। বিভিন্ন কারণে পানি প্রবেশ করতে পারে। বন্যা বা বেশি বৃষ্টির কারণে বাসাবাড়িতে পানি উঠে গিয়ে এ ধরণের সমস্যা বেশি দেখা যাচ্ছে। পানি ঢুকার কারণে পাম্প বা মটরের কয়েল পুড়ে যাওয়ার মত ঘটনাও ঘটছে।
পাম্প বা মটরে যদি পানি ঢুকে যায় তাহলে দ্রুত বৈদ্যুতিক সংযোগ বন্ধ করে দিয়ে পাম্পটি একটি শুকনো জায়গায় রেখে একটি শুকনো কাপড় দিয়ে ভাল করে মুছে নিতে হবে। এরপর পাম্পটির ফ্যান কভার ও শেষ অংশের কভার খুলে সূর্যের আলোতে অথবা ইলেকট্রিক লাইটের আলোতে ৮/১০ ঘণ্টা রেখে দিতে হবে। পানি সম্পূর্ণ শুকিয়ে যাওয়ার পর পুনরায় পাম্পটিতে বৈদ্যুতিক সংযোগ দিয়ে চালানো যাবে।
আর এফ এল ১ ঘোড়া পাম্পের দাম কত
পাম্প চালু থাকা অবস্থায় পানি ঢুকলে, পাম্পের কয়েল পুড়ে যেতে পারে। যার কারণে পাম্প থেকে পোড়া গন্ধ বের হতে পারে এবং কয়েলের তার পুড়ে কালো হয়ে যায়। পাম্পে পানি প্রবেশ করলে কয়েলের ইনসুলেশন নষ্ট হয়ে মটর ঘোরা বন্ধও হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও পানি প্রবেশের কারণে পাম্প এর বিয়ারিং জ্যাম হয়ে যায়, যার কারণেও পাম্প এর মটর ঘোরা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত আপনার নিকটস্থ লোকাল ইঞ্জিনিয়ার বা প্লাম্বার সাথে যোগাযোগ করে পাম্পটি সার্ভিস এর ব্যবস্থা নিতে হবে।
ড্রেনেজ পাম্পের মাধ্যমে পানির উত্তোলন বা স্থানান্তরের সময় পাম্প বন্ধ হয়ে গেলে করণী
ড্রেনেজ পাম্পের মাধ্যমে পানির উত্তোলন বা স্থানান্তরের সময় পায়।ম্প বন্ধ হয়ে গেলে আমাদের করণীয় কি? সাধারণত, বিভিন্ন কন্সট্রাকসনের কাজে, পুকুর, নর্দমা বা ড্রেনের পানি উত্তোলন বা স্থানান্তরের জন্য ড্রেনেজ পাম্প ব্যবহার করা হয়। এই পাম্পটি দিয়ে সহজেই এক জায়গা থেকে পানি তুলে অন্য জায়গায় স্থানান্তর করা হয়।
ড্রেনেজ পাম্প চালানোর সময় ‘কমন সমস্যা’ হল শক্ত ময়লা বা আবর্জনা ড্রেনেজ পাম্পটির ভিতর আটকে গিয়ে, ইম্পেলার জ্যাম হয়ে যাওয়া এবং পাম্প হটাৎ করে বন্ধ হয়ে যাওয়া। ইম্পেলার-এর কাজ হচ্ছে মূলত ঘূর্ণনের মাধ্যমে পানি উত্তোলন করে এক জায়গায় থেকে অন্য জায়গায় স্থানান্তর করা।
এ সমস্যার সহজ সমাধান হলো, ড্রেনেজ পাম্পটি বসানোর সময় ভূমি থেকে কমপক্ষে ৬ ইঞ্চি ওপরে স্থাপন করতে হবে এবং পাম্পটির মুখে একটি শক্ত জালি খাঁচা ব্যবহার করতে হবে যাতে শক্ত ময়লা বা আবর্জনা সহজে প্রবেশ করতে না পারে।
এছাড়া কোন কারণে যদি পানি উত্তোলনের সময় শক্ত ময়লা বা আবর্জনা ড্রেনেজ পাম্প এর ভিতরে আটকে গেলে, ইম্পেলার জ্যাম করে ফেলে যার কারণে যার কারণে মটর বন্ধ হয়ে যায় এবং মটর দীর্ঘক্ষণ না ঘোরার কারণে কয়েল জ্বলে যেতে পারে এবং ক্যাপাসিটর ও নষ্ট হতে পারে। এ ধরণের পরিস্থিতিতে দ্রুত আপনার নিকটস্থ লোকাল ইঞ্জিনিয়ার বা প্লাম্বার সাথে যোগাযোগ করে পাম্পটি সার্ভিস করতে হবে।
ইলেকট্রিক মটর বন্ধ হয়ে যাওয়া বা ঘূর্ণন গতি কমে যাওয়ার কারণ এবং করণীয়
সাধারণত কল-কারখানায়, ধান কাটা, খড় কাটা, মশলা ভাঙ্গা ইত্যাদি কাজে ইলেকট্রিক মটর ব্যবহৃত হয়। আমাদের দেশে তাঁত শিল্প সম্বলিত যে ধরণের কল-কারখানা আছে, সে সব জায়গায়তেই ইলেকট্রিক মটর ব্যবহৃত হয়।
ইলেকট্রিক মটর চালানোর সময় ‘কমন সমস্যা’ হল, মটরটি হটাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়া বা ঘূর্ণন গতি কমে যাওয়া। মূলত ইলেকট্রিক মটরে ব্যবহৃত স্টারটিং ক্যাপাসিটর এবং রানিং ক্যাপাসিটর নষ্ট হওয়া বা এর ক্যাপাসিটি বা মান কমে যাওয়ার কারণে এ ধরণের সমস্যা দেখা যায়।
এই সমস্যা সমাধানে যাওয়ার আগে আমরা জেনে নেই যে, স্টারটিং ক্যাপাসিটর এবং রানিং ক্যাপাসিটর এর মুল কাজ কি। স্টারটিং ক্যাপাসিটর মূলত মটরকে চালু করার কাজে ব্যবহার করা হয় এবং রানিং ক্যাপাসিটর মটরের ঘূর্ণন গতিকে স্বাভাবিক রাখার কাজ করে।
ইলেকট্রিক মটর চালু করার পূর্বে, মেশিন অবশ্যই লোড বা বোঝা মুক্ত রাখতে হবে। উদাহরণ হিসাবে বলা যায় যে, খড় কাটা মেশিনে খড় কাটার পর, অবশিষ্ট যে খড় মেশিনে থেকে যায় তা অবশ্যই মটর পুনরায় চালু করার আগে মেশিন থেকে বের করে ফেলতে হবে তা না হলে অধিক শক্তি ব্যয় হবে এবং অধিক লোডের কারণে স্টারটিং ক্যাপাসিটর নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং ঘূর্ণন গতি বাধাগ্রস্ত হয়ে রানিং ক্যাপাসিটরও নষ্ট হতে পারে, অনেক ক্ষেত্রে কয়েল পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।
এ ধরণের সমস্যা প্রতিরোধে, ইলেকট্রিক মটররের ক্যাপাসিটি অনুযায়ী লোড দিতে হবে এবং মটর চালু করার পর ২০-৩০ সেকেন্ড পরে মেশিনে লোড দিতে হবে। তাহলে ক্যাপাসিটর নষ্ট হওয়ার বা কয়েল পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবেনা।
যদি ইলেকট্রিক মটর একবারে বন্ধই হয়ে যায় বা মটরের ক্যাপাসিটি অনুযায়ী ঘূর্ণন গতি কমে যায় তাহলে দ্রুত আপনার নিকটস্থ লোকাল ইঞ্জিনিয়ার বা প্লাম্বার সাথে যোগাযোগ করে পাম্পটি সার্ভিসের ব্যবস্থা করতে হবে এবং প্রয়োজনে লোকাল ইঞ্জিনিয়ার এর পরামর্শ অনুযায়ী ক্যাপাসিটর পরিবর্তন করতে হবে।