তারাবির নামাজ সুন্নত নাকি নফল
তারাবির নামাজ সুন্নত নাকি নফল তারাবিহ (আরবি: تَرَاوِيْحِ) তারাবিহাতুন (আরবি: تَروِيْحَة) শব্দের একটি একক রূপ। এর আভিধানিক অর্থ বসা, বিশ্রাম, শিথিল করা। ইসলামে, তারাবীহ বা কিয়ামুল লাইল হল রাতের নামাজ যা মুসলমানরা রমজান মাসে ফরজ ইশার নামাজের পরে প্রতি রাতে করে। তারাবীহ নামাযের পর বিতর নামায পড়া হয়। তারাবীহ নামাযের রাকাআত নির্দিষ্ট করা হয়নি। হানাফী, শাফেঈ এবং হাম্বলী ফিকহের অনুসারীরা 20 রাকাত, মালেকী ফিকহের অনুসারীরা 38 রাকাত এবং আহলে হাদিসের অনুসারীরা 8 রাকাত তারাবীহ পাঠ করে।
তারাবির নামাজ কি / তারাবির নামাজ কি সুন্নত না নফল / তারাবির নামাজ কি সুন্নত নাকি নফল / তারাবির নামাজ কি ওয়াজিব / taranir namaz ki
Google News Flow Now
রমজান মাসে তারাবির নামাজ পড়া সুন্নতে মুয়াক্কাদা। পড়লে সওয়াব হবে না পড়লে গুণাহ হবে। একটি কথা মনে রাখবেন, সকল ইবাদতের মূল হচ্ছে নামাজ। নামাজ ছাড়া কোন ইবাদতই কবুল হয় না তাই অন্তত্ব ফরজ নামজ (যেগুলো অবশ্যই পালনীয়) সেগুলো আদায় না করলে গুণাহ হবে। তারাবির নামাজ ফরজ না তবে রমজানে এটি পড়া ভাল তবে এটি ফরজ নামাজের মত বাধ্যতামূলক না। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা রমজানের রোজাগুলো ফরজ করেছেন এবং এর রাতে তারাবি নামাজের জন্য দণ্ডায়মান হওয়াকে অশেষ পুণ্যের কাজ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।’
তিনি তার সাহাবীদের নিয়ে তিন রাত্রি তারাবীহ আদায় করেছেন। উম্মতের উপর ফরজ হয়ে যেতে পারে এ আশঙ্কায় পরেরদিন তিনি আর জামাতের সাথে তারাবীহ আদায় করেননি। মুসলমানগন আবু বকর (রা:) এর খেলাফত কাল ও উমর (রা:) এর খেলাফতের প্রথম দিকে এ অবস্থায়ই ছিল। এরপর আমীরুল মুমিনীন উমর (রা:) প্রখ্যাত সাহাবী তামীম আদদারী (রা:) ও উবাই ইবনে কাআব (রা:) এর ইমামতিতে তারাবীর জামাতের ব্যবস্থা করেন। যা আজ পর্যন্ত কায়েম আছে। আলহামদুলিল্লাহ! এ তারাবীর জামাত শুধু রমজান মাসেই সুন্নাত।
তারাবীহ নামাজ কি ?
তারাবীহ (تراويح) হল ইসলাম ধর্মের পবিত্র রমজান মাসের গুরুত্বপূর্ণ অতিরিক্ত রাতের নামাজ যেটি মুসলিমগণ রমজান মাস ব্যপী প্রতি রাতে এশার ফরজ নামাজের পর পড়ে থাকেন।রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা রমজানের রোজাগুলো ফরজ করেছেন এবং এর রাতে তারাবি নামাজের জন্য দণ্ডায়মান হওয়াকে অশেষ পুণ্যের কাজ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।’ তিনি তার সাহাবীদের নিয়ে তিন রাত্রি তারাবীহ আদায় করেছেন।
উম্মতের উপর ফরজ হয়ে যেতে পারে এ আশঙ্কায় পরেরদিন তিনি আর জামাতের সাথে তারাবীহ আদায় করেননি। মুসলমানগন আবু বকর (রা:) এর খেলাফত কাল ও উমর (রা:) এর খেলাফতের প্রথম দিকে এ অবস্থায়ই ছিল। এরপর আমীরুল মুমিনীন উমর (রা:) প্রখ্যাত সাহাবী তামীম আদদারী (রা:) ও উবাই ইবনে কাআব (রা:) এর ইমামতিতে তারাবীর জামাতের ব্যবস্থা করেন। যা আজ পর্যন্ত কায়েম আছে। আলহামদুলিল্লাহ! এ তারাবীর জামাত শুধু রমজান মাসেই সুন্নাত।
আহনাফ নামের অর্থ কি
তারাবির নামাজ সুন্নত না নফল
পাঠক বৃন্দ আপনাদের সবাইকে জানাই আসসালামু আলাইকুম রাহমাতুল্লাহে বারাকাতুহু । কেমন আছেন আপনারা সবাই ? আশা করি অনেক ভাল আছেন । আলহামদুলিল্লাহ আমরা অনেক ভালো আছি । আজকে আমরা আপনাদের মাঝে তারাবির নামাজ সুন্নত না নফল | তারাবির নামাজ কিভাবে পড়তে হয় প্রাণ। ইসলাম প্রিয় ভাই ও বোনেরা তারাবির নামাজ সুন্নত না নফল বিষয়টি আমরা খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের সাইটে প্রকাশ করছি। আপনারা অবশ্যই ধৈর্য সহকারে আমাদের পুরো পোস্টটিি পড়বেন।
তারাবীহের নামাজ এবং তার হুকুম এই পবিত্র মাসে আল্লাহর রাসূল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জন্য শরীয়ত হিসেবে যা পেশ করেছেন তম্মধ্যে তারাবীর নামাজ একটি। এটি সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। মানুষ প্রতি চার রাকাত পর আরাম করে তাই এ নামাজকে তারাবীহ বলা হয়। তারাবীহ দুই রাকাত দুই রাকাত করে আদায় করতে হয়। তাহাজ্জুদও অনুরূপ। কোন কোন মসজিদের ইমাম না বুঝে ভুল করেন। তারা দুই রাকাতের পর তারাবীহ অথবা তাহাজ্জুদ কোনটিতেই সালাম ফিরান না। এটা সুন্নাতের খেলাফ। ওলামাগণ বলেছেন যে, যে ব্যক্তি তারাবীহ অথবা তাহাজ্জুদের তৃতীয় রাকাতের জন্য দাড়িয়ে যায় সে যেন ফজর নামাজের তৃতীয় রাকাতে দাড়ালো। অর্থাৎ তার নামাজ বাতিল বলে গণ্য হবে। তারাবীহ জামাআতে মসজিদে আদায় করা উত্তম। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ নামাজ মসজিদে পড়েছেন। তার সাথে লোকজনও নামাজ আদায় করেছে। আগমনকারী পরবর্তী রাতেও তিনি নামাজ পড়লেন। লোকজনও হয়েছিল বেশি। তার পর লোকজন তৃতীয় কিংবা চুতুর্থ রাত্রিতে একত্রিত হলো অথচ আল্লাহর রাসূল তাদের নিকট আসেননি।সকাল বেলা তিনি লোকদের লক্ষ্য করে বললেন, তোমরা যা করেছ আমি তা দেখেছি, আমার বের না হওয়ার কারণ হলো,max for 401k contribution আমার ভয় হচ্ছিল যে, এ নামাজ তথা তারাবীহ তোমাদের জন্য ফরয হয়ে যাবে। (বুখারী: ১১২৯ মুসলিম : ৭৬১) বর্ণনাকারী বলেন, এ ঘটনা রমজান মাসে হয়েছিল। তার পর সাহাবা আজমাঈন তারাবীহ আদায় করেছেন। এবং সমস্ত উম্মত তা গ্রহণ করেছেন। নবী সাল্লাল্লাহু