10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল
হ্যালো বন্ধুরা! আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি 10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল সম্পর্কে বিস্তারিত। তাই আপনি যদি 10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল সম্পর্কে বিস্তারিত না জানেন তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য।তাই 10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
আমরা অনেকের কাছে স্মার্টফোন আছে আবার অনেকের কাছে স্মার্টফোন নাই আবার অনেকে নিজের পুরাতন স্মার্ট ফোন বিক্রি করে নতুন ফোন নেওয়ার চিন্তা করতেছেন। তাই আমাদের মধ্যে অনেকেরই 10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল সম্পর্কে জানার ইচ্ছে বেশি আছে। তাই এখন আমি আপনাদের সাথে কয়েকটি 10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। তাহলে শুরু করা যাক।
আমাদের মধ্যে অনেকেই ভিভো মোবাইল অনেক পছন্দ করি। আবার অনেকেই একটি নতুন ভিভো মোবাইল নেওয়ার জন্য 10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল খুজতেছি সত্যি কথা বলতেই ভিভো মোবাইল আমারও অনেক পছন্দ। তাই আজকে আমি চিন্তা করেছি একটা আর্টিকেল তৈরি করব 10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল যারা ক্রয় করতে চান তাদের জন্য।
আশা করি আপনি আজকের এই আর্টিকেল থেকে কম দামের মধ্যে ভালো একটি ভিভো মোবাইল চয়েস করতে পারবেন। যদিও বা এই মোবাইল গুলোর দাম কম কিন্তু অনেক ভালো ভালো ফিচার এই ফোনগুলোতে রয়েছে। আজকের মোবাইল গুলোর দাম কম হলেও ভালো মোবাইলে ধরার চেষ্টা করব। আজকের 10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল এর স্পেসিফিকেশন সহ সবকিছু জানতে পারবেন।
ভিভো মোবাইলের দাম
তাহলে আপনি পড়তে থাকুন 10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল সম্পর্কে বিস্তারিত। আর আপনার এই ফোনগুলো অনেক ভালো লাগবে আশাকরি। আরেকটা জরুরী কথা আছে আমাকে মোবাইল ফোন ক্রয় করার সময় অবশ্যই ফোনের কনফিগারেশন এর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে অর্থাৎ র্যাম ,রোম, স্টোরেজ ইত্যাদির দিকে নজর রাখা।না হলে ফোন ক্রয় করার পর সমস্যায় পড়তে পারেন।
আমি আজকের আর্টিকেল এর মধ্যে সর্বপ্রথম যে ফোনটি রাখবো সেটা হচ্ছে ভিভো Y91C (Vivo Y91C) 10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল এর মধ্যে এটি একটি সেরা ফোন।10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল এর এই ফোনটিতে ডিসপ্লে রয়েছে 6.2 মেগাপিক্সেল। আর 10000 টাকার এই ফোনটিতে ব্যাক ক্যামেরা রয়েছে 13 মেগাপিক্সেল 10000 টাকার মধ্যে অনেক ভালো ব্যাক ক্যামেরা।
10000 টাকার মধ্যে এই ফোনটির পিছনের ক্যামেরা হচ্ছে 5 মেগাপিক্সেল। 10000 টাকার ভিভো মোবাইল এর মধ্যে এই ক্যামেরা খোলো আপনার অনেক পারফর্ম করবে।আর এই ফোনটির র্যাম হচ্ছে 2 জিবি এবং রোম হচ্ছে 32 জিবি। এবং এই ফোনটিতে এক্সট্রা মেমোরি স্লট রয়েছে।
এবং 10 হাজার টাকার এই ফোনটিতে ব্যাটারি ব্যাকআপ রয়েছে 4030 mAh যেটি কিনা সারাদিন ব্যবহার করতে সক্ষম। আর আপনি এই ফোনটিতে এক্সট্রা একটি ভালো মানের চার্জার পেয়ে যাবেন। আপনি যদি এই ফোনটি নিতে চান তাহলে বাংলাদেশের মোবাইল বাজারে খুব সহজেই পেয়ে যাবেন এবং নিতে পারবেন। বলতে গেলে কম দামের মধ্যে এই ফোনটির লুকিং অনেক ভালো সাধারনত এই দামে এমন লুকিং আর পাওয়া যায় বলে মনে হয় না। আশা করি আপনার কাছে এই 10 হাজার টাকার ফোন টি অনেক ভাল লাগতে পারে। এই ফোনটির আরেকটা বিশেষত্ব হচ্ছে এই ফোনটিতে রয়েছে ফেস লক। আপনি এই ফোনটি ক্রয় ইচ্ছে করলে বা পছন্দ হলে ক্রয় করতে পারবেন।
এই ফোনটির Operating system হচ্ছে 8.1 Android Orio B . এবং chipset হচ্ছে MHP 22 আর এই ফোনটির processor হচ্ছে octocor 2.0 GHG। বলতে গেলে সব মিলিয়ে এই ফোনটি অনেক ভালো পারফর্ম করবে।
10000 টাকার মধ্যে ভিভো মোবাইল এর পারফরম্যান্স কত সে সম্পর্কে।
প্রত্যেকটি ফোন ক্রয় করার আগে অবশ্যই জানতে হবে ফোনটির পারফরম্যান্স কি অর্থাৎ আপনি যে ফোনটি ক্রয় করবেন সেটের পারফরম্যান্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানার পর ক্রয় করতে হবে। তাই এখন আমি আপনাদের কে এই ফোনটির পারফরম্যান্স সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। বলতে গেলে 10000 টাকার ভিতরে ভিভো মোবাইলের মধ্যে এতে রয়েছে একটা বড় ডিসপ্লে যার সাইজ হচ্ছে 6.2 Inches যেটা কিনা ভালো বলে মনে হয়েছে আমার এই ফোনটির জন্য কম টাকার মধ্যে এটা অনেক বড় একটা ডিসপ্লে বললেই চলে।
10000 টাকার মোবাইল এর মধ্যে এই ফোনটিতে রয়েছে 13 মেগাপিক্সেলের একটা ব্যাক ক্যামেরা যেটা দিয়ে দিনের বেলা ছবি তুললে অনেক সুন্দর মনে হবে তাছাড়া এই ধরনের ক্যামেরা দিয়ে অনেক ভালো ভিডিও সুট করা যায়। বেশিরভাগ দেখা যায় 10000 ভিতরে যে ফোন গুলো রয়েছে সেগুলোর ব্যাক ক্যামেরা হচ্ছে 13 মেগাপিক্সেলের। আর যদি সামনের ক্যামেরা কথা বলি এটাও একটি অনেক ভালো পারফর্ম করবে।
আর যদি আমি এই ফোনটির বাহিরের সুন্দর্যের কথা বলি তাহলে অসাধারণ একটা ফোন। ফ্রন্ট সাইড এবং ব্যাক সাইট দেখতে অনেক অসাধারণ লাগে। 10000 টাকার মধ্যে এই ফোনটি ক্রয় করলে আশা করি আপনার কোনো সমস্যা হবে না।
1 এর বিশেষ এবং সাধারণ ফিচার।
অন্যান্য ফোন গুলোর মত এই ফোনটিতে রয়েছে ফেসলক, ওয়াইফাই, এফএম রেডিও সহ আরো নানা ধরনের ফিচার। আর এই ফোনটির একটি খারাপ দিক হচ্ছে এই ফোনটির ব্যাক ক্যামেরা যদি একটু ডুয়েল হতো তাহলে অনেক ভাল পারফর্ম করতো। এবং 10000 টাকার এই মোবাইল এর মধ্যে আরেকটি খারাপ দিক হচ্ছে এই ফোনটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট ইউজ করা হয়নি। যেহেতু 10000 টাকার একটি ফোন তাই এটাতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করা প্রয়োজন ছিল। তবে বলতে গেলে থেকে একটি 10000 টাকার মধ্যে ভালো ফোন।
মোবাইলের এই ফোনটিতে রয়েছে 6.22 Inches একটি বড় ডিসপ্লে। বিশেষ করে এই ফোনটির ডিসপ্লে টা হচ্ছে আইপিএস সিস্টেম। এই ফোনটির রেম এবং রম আগের ফোনটির মতো রেম 2 জিবি এবং রোম 30 জিবি। এবং এই ফোনটিতে ব্যাক ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে 13 মেগাপিক্সেলের এবং ফ্রন্ট ক্যামেরা ইউজ করা হয়েছে 5 মেগাপিক্সেলের। ক্যামেরা গুলোর ছবি তুলতে গেলে দিনের বেলা অনেক সুন্দর হয়। আর এই ধরনের ক্যামেরা দিয়ে অনেক ভালো ভিডিও শুট করা যায়। আর আপনি এই মোবাইলটিতে 2 টি সিম ব্যাবহার করতে পারবেন।
এই ফোনটির আরেকটা দুঃখের বিষয় হচ্ছে এই ফোনটিতে ডুয়েল ক্যামেরা ব্যবহার করা হয় নি। আর যদি এই ফোনটিতে ব্যাক ক্যামেরা ডুয়েল হতো তাহলে অনেক পারফর্ম হতো। যেহেতু এই ফোনটিতে 13 মেগাপিক্সেলের একটি মাত্র ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে তাই আশা করি এই ক্যামেরা দিয়ে দিনের বেলা খুব সুন্দর ভাবে ছবি এবং ভিডিও শুট করতে পারবেন।
এর এই ফোনটির বিশেষ এবং সাধারণ ফিচার।
অন্যান্য মোবাইলের মতো এই ফোনটিতেও আপনি ব্লুটুথ, ওয়াইফাই সহ আরো নানা ধরনের চমৎকার ফিচার পেয়ে যাবেন। এই ফোনটির বাইরের সুন্দর্যের কথা বললে বলা চলে এই ফোনের ফ্রন্ট সাইডে নন ডিসপ্লে ব্যবহার করার কারণে সামনে থেকে দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। আপনি এর এই ফোনটি বাংলাদেশের বাজার থেকে খুব সহজেই করতে পারবেন।
আর এই ফোনটিতে আপনি 2জি থেকে শুরু করে 4জি পর্যন্ত ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। আর এই মোবাইলটি দিয়ে আপনি রাতের বেলা খুব সুন্দর ভাবে ছবি এবং ভিডিও শুট করতে পারবেন ফ্লাশ লাইট চালু করে। এবং এই ফোনটির আরেকটি বিশেষত্ব হচ্ছে আপনি এই ফোনটিতে এক্সট্রা একটি মেমোরি কার্ড ইউজ করতে পারবে। আর এই ফোনটির ব্যাটারি ব্যাকআপ হচ্ছে 4030 mAh যেটা কিনা বলতে গেলে একটি ভালো ব্যাটারি।